Windows 10 Will Log You In Using Your Biometric Data
Are you looking forward to Windows 10? Many people are thanks to the resounding disappointment Windows 8 seemed to be with the masses
whatsapp Is Now Available On The Desktop NO NEED TO BE DOWNLOAD
WhatApp has launched a desktop client service called WhatsApp Web. WhatsApp Web can be used by scanning a QR code with your phone to log in
Windows 10 devices to allow sign in with face, iris
The Microsoft's Windows 10 operating system at the CeBIT technology fair in Hanover on March 15, 2015 Washington (AFP) - The new Windows 10 operating system will allow users to sign in to a device without a password by using biometrics, including facial recognition
Best Facebook Messenger apps
Best Facebook Messenger apps Facebook Messenger (Android | iOS) is becoming more than a chat app. Now it allows other apps to integrate and share photos, videos, GIFs, and more. Facebook Messenger compatible apps allow you to share a lot more strange things beyond standard photos, stickers, and videos. Here’s a list of the best apps for Facebook Messenger.
How to stream music from YouTube on your iPhone
Anyone still not
Sunday, August 17, 2014
এন্ড্রয়েড ডিভাইসে যেকোন সাইযের ফাইল ট্রান্সফার করুন ব্লুটুথ থেকে ৬০ গুন দ্রুত।
এন্ড্রয়েড ডিভাইসে বিজ্ঞাপন থেকে মুক্তি
বিজ্ঞাপন বা এড – এ নিয়ে নূতন করে কিছু বলার নেই, এই শব্দটি ইন্টারনেট জগতে একটি বিরক্তির নাম! তাই চলুন একটু আলোচনা করে দেখি কিভাবে এর থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। বেশ কিছু অ্যাপ আছে যা আপনাকে বিজ্ঞাপনের হাত থেকে মুক্তি দিতে পারে। তার মধ্যে অন্যতম একটি “Adblock Plus”। কথা না বাড়িয়ে চলুন দেখে নেই কিভাবে এই অ্যাপটি ইন্সটল ও কনফিগার করবেন আপনার ।
পূর্ব প্রস্তুতি ও ডাউনলোডঃ২। এইখানে ক্লিক করে অথবা http://goo.gl/L4R4UR থেকে অ্যাপটি ডাউনলোড করে কার্ডে রাখুন -
এবার পেন্টিয়াম ৪ এ-ই খেলুন NFS RIVALS, FIFA 14 সহ আরো হাই-কোয়ালিটির গেম’স!!!!!!!!
হ্যাঁ ঠিক শুনেছেন>>>>>>>
আমরা যারা গেম খেলি তারা অনেকেই জানেন যে, যেকোন গেম আমাদের পিসিতে চালার পিছনে Direct X প্রযুক্তির Shader Model / Pixel Shader এর ভূমিকাটি মূখ্য থাকে। আমাদের দেশের পেন্টিয়াম ৩ বা ৪ এ সর্বোচ্চ Shader Model / Pixel Shader 2.0 পযনর্- সার্পোট করে থাকে। আর আপনি Shader Model / Pixel Shader 2.0 দিয়ে সর্বোচ্চ ২০০৫ সাল পযনর্- রিলিজ কৃত গেম সমূহ খেলতে পারবেন। কারণ ২০০৬ থেকে গেম সমুহে Shader Model / Pixel Shader 3.0 এর ব্যবহার শুরু হয়েছে। যার কারণে অনেক পিসিতেই NFS:Carbon, FIFA 09, Hitman Blood Money, THE GODFATHER 2, THE HOUSE OF THE DEAD 4, Delta Force Xtreme 2, Grand Theft Auto IV, WWE RAW VS SMACKDOWN 2010 ইত্যাদি গেমস সমূহ চলেই না।
Slow কম্পিউটার করে নিন Fast
সে নিয়ম কানুন গুলো কি কি হতে পারে
কম্পিউটারে অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার ইন্সটল করে রাখবেননা
অতিরিক্ত ফাইল জমতে দিবেন না
অবশ্যই এন্টিভাইরাস এর লাইসেন্স কপি ব্যবহার করবেন ।
প্রতিনিয়ত এন্টিভাইরাস আপডেট রাখবেন
প্রতি সপ্তাহে অন্তত একবার আপনার ব্রাউজারের কুকিসগুলো মুছে ফেলবেন, নয়তো ইন্টারনেট-এ ভালো স্পীড পাবেন না।
আপনার ইন্টারনেট এ নিয়মিত স্পীড পেতে নিচের টিপসটি ফলো করুন...
রান এ গিয়ে লিখুন gpedit.mscতারপর এন্টার দিন...
Computer
Enable সিলেক্ট করে Bandwidth
Limit 0 করে ওকে করুন ।
এরপর কম্পিউটার রিস্টার্ট করলে নেট এ অনেক স্পিড পাবেন ।
আপনার ব্রাউজারের পুরনো হিস্টোরী মুছে ফেলুন, বেশীদিন পূর্বের হিস্টোরী না রাখাই ভালো, এতে ব্রাউজার দ্রুত কাজ করবে ।
আপনার কম্পিউটার মাঝে মাঝে যদি ডিসপ্লে না আসে তবে ধরে নিবেন আপনার সিস্টেম ইউনিট-এ প্রচুর ময়লা জমেছে, র্যাম ঠিকমত কাজ করছে না । র্যাম খুলে আবার লাগান । ৩ মাস পরপর আপনার মাদারবোর্ড, পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট ও র্যাম পরিষ্কার রাখলে আপনার কম্পিউটার দীর্ঘমেয়াদী হবে ।
কম্পিউটারের জরুরী ফোল্ডার গুলোকে কমপ্রেস কিংবা রার করে রাখবেন তাহলে ভাইরাস কিংবা অন্য কোন কারণে ফাইল করাপ্ট হলেও রার কিংবা জিপড ফোল্ডার আনজিপ করে প্রয়োজনীয় ফাইল পুনরুদ্ধার করতে পারবেন ।
টাস্কবারের অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম অফ করে রাখুন, এসব চালূ থাকলে আপনার কম্পিউটার চালু হতে এবং বন্ধ হতে প্রচুর সময় নিবে ।
কন্ট্রোল প্যানেল এর পাওয়ার অপশন-এ হাইবারনেট অপশনটি চালু করে রাখতে পারেন, এতে করে যেকোন জরুরূ মুহুর্তে সকল প্রোগ্রাম বন্ধ না করেই ৫-১০ সেকেন্ডে কম্পিউটার অফ করতে পারবেন । পরে আবার অন করলে ৫-১০ সেকেন্ডেই পূর্ববর্তী অবস্থা ফিরে পাবেন ।
আপনার যদি এন্টিভাইরাস এর লাইসেন্স কপি নাও থাকে তবে ১ মাসের ট্রায়াল ব্যবহার করতে পারেন, এতে অন্তত ১ মাস নিশ্চিন্তে থাকতে পারবেন । এক্ষেত্রে ক্যাস্পারস্কাই এন্টি ভাইরাস ব্যবহার করতে পারেন।
আপনার কম্পিউটার ভালো থাকা অবস্থায় একটি সিস্টেম রেস্টোর পয়েন্ট তৈরী করে রাখুন, এতে কম্পিউটার কোন সময় বিপর্যস্ত হলে কিংবা উইন্ডোজ সমস্যা করলে রেস্টোর পয়েন্ট এর মাধ্যমে পূর্বের ভালো অবস্থানে ফিরিয়ে আনতে পারবেন ।
স্টার্ট মেনু থেকে নিম্নের নির্দেশনা অনুযায়ী সিস্টেম রেস্টোর-এ গিয়ে রেস্টোর পয়েন্ট সিলেক্ট করতে পারবেন।
নতুন কোন পেন ড্রাইভ লাগালে সেটি স্ক্যান না করে কাজ করবেন না ।
আপনার কম্পিউটারের ড্রাইভ কিংবা ফোল্ডারে ডাবল ক্লিক করে ঢুকার চেষ্টা করবেন না, সবসময় এক্সপ্লোর করে ঢুকবেন, এতে অসাবধানতা বশতঃ ভাইরাস তৈরী ও ছড়ানোর হাত থেকে রেহায় পাবেন ।
সর্বোপরি টেকটিউনস এর বিজ্ঞ ভাইদের পরামর্শ ফলো করুন । আশা করি আপনি আপনার সকল সমস্যার সমাধান পাবেন এবং করণীয় কাজগুলো করতে পারবেন অনেক দ্রুত ও স্বাচ্ছন্দে ।
আর পরবর্তী টিউন-এ আরো টিপস দেয়ার চেষ্টা করব। আমাকে খুঁজে পাবেন সবখানে সবসময় ..
বাড়িয়ে নিন আপনার ব্যাটারির স্থায়ীত্ব Android (কিছু নিয়ম মেনে চলুন) ব্যাটারি নিয়ে আর দুশ্চিন্তা নয় !
স্মার্টফোন হাতে থাকলে, সব সময়ই কিছু না - কিছু করে থাকি ,তা চ্যাটই হোক, ভিডিও কলিং বা মেল চেক করা। ফলে ফোনের ব্যাটারিও তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যায়। কিন্তু এমন কিছু উপায় আছে , যার সাহায্যে ফোনের ব্যাটারি লাইফ বাড়াতে পারবেন। কী ভাবে?
১. যা যা অফ রাখতে হবে : ব্লুটুথ, ওয়াই ফাই - ব্যবহার করার থাকলেই ওয়াই - ফাই অন করবেন। রেঞ্জের বাইরে গিয়েও ওয়াই - ফাই অন থাকলে, ফোন ওয়াই - ফাইর জন্য সিগন্যাল খুঁজতে থাকে , ফলে ব্যাটারি খরচ হয়। প্রয়োজন না - হলে জিপিএস - ও বন্ধ রাখুন। ওয়াই - ফাই অফ করার পদ্ধতি : Settings-Wireless Settings- WiFi- off অ্যানিমেশান: সমস্ত অ্যাপ্লিকেশনের অ্যানিমেশন অফ করে দিন। স্টাইল কমলেও ,ব্যাটারির লাইফ বাড়বে। কী ভাবে অফ করবেন ? Settings-Developer Options- Drawing- এ গিয়ে সমস্ত অ্যানিমেশান অফ করে দিন , না - হলে অ্যানিমেশান স্কেল কম করে দিন।
মোবাইল ডাটা- লো ব্যাটারির জেরে মোবাইল বন্ধ হতে চলেছে এবং চার্জ করাও সম্ভব নয়, এমন পরিস্থিতিতে মোবাইল ডাটা বন্ধ করে দিন। ইন্টারনেট কাজ না - করলেও ফোন চালু থাকবে। লোকেশান সার্ভিসেস - প্রয়োজনের সময়েই লোকেশান সার্ভিস অন করুন। কারণ তা অন থাকলে, ব্যাটারি খরচও হবে বেশি। Settings- Locations Services - এ গিয়ে সমস্ত বক্স থেকে টিক মার্ক সরিয়ে দিন।
২ . যা যা কম করে দিতে হবে : স্ক্রিনের ব্রাইটনেস- সবচেয়ে বেশি ব্যাটারি স্ক্রিনে খরচ হয়। স্ক্রিন যত বড় উজ্জ্বল এবং হাই - রেজোলিউশনের হবে , ব্যাটারি ততই খরচ হবে। আপনার ফোনে স্ক্রিন ব্রাইটনেসের জন্য অটো- মোড থাকলে, তা ব্যবহার করুন। না -হলে ব্রাইটনেসকে ৫০ শতাংশের ধারেকাছে রাখুন। স্ক্রিন টাইমআউট - ফোনের স্ক্রিন টাইম আউট যত কম হবে , ব্যাটারি তত লম্বা চলবে।Settings- Sound & Display - Screen timeout - এ গিয়ে তা কমাতে পারেন। ক্যামেরা এবং ভিডিও- র ব্যবহার- ফোনের ব্যাটারি কম থাকলে ভেবেচিন্তে ক্যামেরা এবং ভিডিও- র ব্যবহার করুন। ফোন বেশি গরম হলে বুঝবেন,ব্যাটারি দ্রুত খরচ হচ্ছে এবং তার বিশ্রাম প্রয়োজন।
৩. যা থেকে দূরত্ব বজায় রাখবেন : ভাইব্রেশান- ভাইব্রেশানে বেশি ব্যাটারি খরচ হয়। তাই একে Disable রাখুন। Settings-Sound and Display - PhoneVibrate - এ গিয়ে ভাইব্রেশান বন্ধ রাখতে পারেন। লাইভ ওয়ালপেপার - লাইভ ওয়ালপেপারের পরিবর্তে ডার্ক কালারের ওয়ালপেপার ব্যবহার করা ভালো।
উইজেটস: সামান্যর তুলনায় বড় আইকনগুলিই উইজেটস। এটি আপনার স্ক্রিনে অনেক জায়গা নেয়। যেমন- আবহাওয়ার বা ফেসবুক বা টুইটারের উইজেটস। এগুলি নিজে থেকেই অপডেট হয়, তাই খুব ব্যাটারি খরচ হয়। ফোনের হোম স্ক্রিনে ভিড় করে অ্যাপ রাখবেন না। কম ব্যবহার করেন এমন অ্যাপ মেনুর ভিতরে রাখুন। দু ' টি অ্যান্টিভাইরাস - ফোনে দু 'টি অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করবেন না। অনেকে মনে করেন , দু 'টি অ্যান্টিভাইরাস ফোনকে বেশি সুস্থ রাখবে। কিন্তু এর ফলে ব্যাটারিও বেশি খরচ হবে।
৪ . যা যা চেক করবেন : ব্যাটারি ইউজ - ফোনের সেটিংসে গিয়ে দেখুন যে , কোনও অ্যাপ্লিকেশান কত ব্যাটারি খরচ করছে। অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ্লিকেশান বেশি ব্যাটারি খরচ
করলে তা আনইনস্টল করে দিন। 2 G বা 3 G মোড- 3 G প্ল্যান না - নিয়েই কি ফোনে তা ব্যবহার করছেন ? 3 G প্ল্যান না -থাকলে Settings - More Settings - Mobile Networks- Network Mode / Preferred network type - এ গিয়ে তা 2 G মোডে নিয়ে আসুন। না - হলে 3 G সিগন্যাল খুঁজতে গিয়ে ফোনের ব্যাটারি খরচ হবে।
৫ . অ্যাপসে বিশেষ নজর দিন : অপ্রয়োজনীয় অ্যাপস ডিসঅ্যাবেল করুন - ইনস্টল করেছেন অথচ ব্যবহার করেছেন এমন অ্যাপ ডিসঅ্যাবেল করে দিন। অ্যান্ড্রয়েড ৪ . ০ এবং তার ওপরের ভার্জনে অ্যাপ ডিসঅ্যাবল করার সুবিধা রয়েছে। Settings- Application Manager - All - এ যান। যে অ্যাপ কখনও ব্যবহার করেন না , তা খুলে Disable করার বোতাম টিপুন। Disable করার অপশান না - দেখলে তার সমস্ত আপডেট আনইনস্টল করুন। এর পর ফের Disable করার চেষ্টা করুন। ঠিক করে অ্যাপ বন্ধ করুন - হোম বোতাম টিপলেই অ্যাপ বন্ধ হয় না। তা শুধুই ব্যাকগ্রাউন্ডে চলে যায় এবং ব্যাটারি খরচ করে। যতক্ষণ না অ্যাপটি থেকে এগজিট করছেন ততক্ষণ ব্যাক বোতাম টিপতে থাকুন। না - হলে এগজিট বোতাম টিপুন। অটো আপডেট নৈব নৈব চ - অ্যান্ড্রয়েডের অ্যাপ প্রায় রোজই আপডেট হয়। এর ফলে ডেটা খরচ তো হয়ই বরং ব্যাটারিও খরচ হয়। অটো আপডেট বন্ধ করার জন্য Menu – Play Store - Settings - Autoupdate apps - এ গিয়ে Do not auto update সেট করুন। বুকমার্কের ব্যবহার- কোনও লক্ষ্য করেছেন, আপনার ফোনে কত সার্ভিস লাগাতার সিঙ্ক হয়? ফেসবুক , টুইটার , জিমেল , অফিস মেল , গুগল প্লে - - এ সব ব্যাটারি খরচ করে। সম্ভব হলে ফেসবুক বা এ সবের জন্য অ্যাপ ডাউনলোড না - করে ব্রাউজারে বুকমার্ক করে ব্যবহার করুন।
পূর্বে প্রকাশিত এখানে
ভালো লাগলে টিউমেন্ট করতে ভুলবেন না, আজ এই পর্যন্ত।
আল্লাহ হাফেজ।