Windows 10 Will Log You In Using Your Biometric Data

Are you looking forward to Windows 10? Many people are thanks to the resounding disappointment Windows 8 seemed to be with the masses

whatsapp Is Now Available On The Desktop NO NEED TO BE DOWNLOAD

WhatApp has launched a desktop client service called WhatsApp Web. WhatsApp Web can be used by scanning a QR code with your phone to log in

Windows 10 devices to allow sign in with face, iris

The Microsoft's Windows 10 operating system at the CeBIT technology fair in Hanover on March 15, 2015 Washington (AFP) - The new Windows 10 operating system will allow users to sign in to a device without a password by using biometrics, including facial recognition

Best Facebook Messenger apps

Best Facebook Messenger apps Facebook Messenger (Android | iOS) is becoming more than a chat app. Now it allows other apps to integrate and share photos, videos, GIFs, and more. Facebook Messenger compatible apps allow you to share a lot more strange things beyond standard photos, stickers, and videos. Here’s a list of the best apps for Facebook Messenger.

Sunday, August 17, 2014

এন্ড্রয়েড ডিভাইসে যেকোন সাইযের ফাইল ট্রান্সফার করুন ব্লুটুথ থেকে ৬০ গুন দ্রুত।

Android ডিভাইসের জন্য দ্রুত ফাইল ট্রান্সফার অ্যাপ্লিকেশন খুঁজছেন? ব্লুটুথের মাধ্যমে বড় ফাইল পাঠানো খুবই স্লো এবং বিরক্তিকর. সে জন্যে ব্যবহার করতে পারেন Anyshare অ্যাপ্লিকেশন।  এই অ্যাপ্লিকেশন ওয়াইফাই মাধ্যমে আপনার ফাইল ট্রান্সফার করে এবং অবশ্যই ইন্টারনেট ব্যবহার না করে।যে ডিভাইসগুলোর মধ্যে ফাইল স্থানান্তর করবেন সেগুলিতে AnyShare ইন্সটল্ড থাকতে হবে এবং ব্লুটুথের মতই AnyShare এপ্লিকেশনের ভেতর থেকে ফাইল পছন্দ করে অন্য ডিভাইসে পাঠাতে পারবেন ... ব্যবহারবিধি খুবই সহজ তাই আর বিস্তারিত আলোচনা করলাম না।এপ্লিকেশনটি Google Playstore এ নেই তাই APK ফাইলের ডিরেক্ট ডাউনলোড লিঙ্ক নিচে দেয়া হয়েছে।

 http://www.mediafire.com/download/ro740eu55a16mnf/Anyshare.gps-1.apk

এন্ড্রয়েড ডিভাইসে বিজ্ঞাপন থেকে মুক্তি

বিজ্ঞাপন বা এড – এ নিয়ে নূতন করে কিছু বলার নেই, এই শব্দটি ইন্টারনেট জগতে একটি বিরক্তির নাম! তাই চলুন একটু আলোচনা করে দেখি কিভাবে এর থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। বেশ কিছু অ্যাপ আছে যা আপনাকে বিজ্ঞাপনের হাত থেকে মুক্তি দিতে পারে। তার মধ্যে অন্যতম একটি “Adblock Plus”। কথা না বাড়িয়ে চলুন দেখে নেই কিভাবে এই অ্যাপটি ইন্সটল ও কনফিগার করবেন আপনার ।

block-ads-on-Android_coverপূর্ব প্রস্তুতি ও ডাউনলোডঃ

 পূর্ব প্রস্তুতি ও ডাউনলোডঃ
১। ডিভাইসের Settings থেকে Unknown sources অপশনটি enable করে নিন
২। এইখানে ক্লিক করে অথবা http://goo.gl/L4R4UR থেকে  অ্যাপটি ডাউনলোড করে কার্ডে রাখুন  -
৩। যে কোন ফাইল ম্যানেজার ব্যাবহার করে ডাউনলোড কৃত অ্যাপটির লোকেশনে গিয়ে অ্যাপটি ইন্সটল করুন 
unknown-sources4adblock-install1
নেটওয়ার্ক কনফিগারঃ
এখন আপনি যে নেটওয়ার্কটি ব্যাবহার করছেন তার লোকেশনে গিয়ে নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করুন

Settings > Wireless and networks > your network name (WiFi)
your network name” এইখানে আপনার নেটওয়ার্কের নামের উপর চাপ দিয়ে ধরে রাখুন যতক্ষণ না Modify network অপশনটি আসছে
Modify network অপশনটি নির্বাচন করে Show advanced options টি সক্রিয় করুন
Proxy settings থেকে Manual নির্বাচন করুন
Proxy hostname localhost লিখুন
ইতিমধ্যে আপনার নোটিফিকেশন বারে একটি Adblock Plus notification চলে আসবে পোর্ট নাম্বার সহ ঐ নাম্বারটি Proxy port এ বসিয়ে দিন
সেইভ করে বেরিয়ে আসুন
proxy-settingsproxy-port proxy-saveport_notification_3অ্যাপ কনফিগারঃ
এবার আপনি আপনার পছন্দ মত অ্যাপটি সেটিং করে নিন। সুবিধার জন্যে নিচে কিছু স্ক্রীন সর্ট দেওয়া হলোঃ
adblock-subscriptionadblock-acceptable-ads1
adblock-hide-iconadblock-boot1
adblock-on1
উদাহরণঃ
Adblock Plus নিস্ক্রিয় অবস্থায়

without-adblock

with-adblockএই টিউন সংক্রান্ত কোন বিষয় থাকলে নিচে টিউমেন্ট করুন। আর অন্য কোন বিষয়ে জানতে বা জানাতে BD DROID Group টিউন করুন।
[button color="blue" size="medium" link="http://goo.gl/InpbA9" target="blank" ]এই সাইটে আমার সম্পাদিত লিখা সমূহ[/button]


এবার পেন্টিয়াম ৪ এ-ই খেলুন NFS RIVALS, FIFA 14 সহ আরো হাই-কোয়ালিটির গেম’স!!!!!!!!

হ্যাঁ ঠিক শুনেছেন>>>>>>>


আমরা যারা গেম খেলি তারা অনেকেই জানেন যে, যেকোন গেম আমাদের পিসিতে চালার পিছনে Direct X প্রযুক্তির Shader Model / Pixel Shader এর ভূমিকাটি মূখ্য থাকে। আমাদের দেশের পেন্টিয়াম ৩ বা ৪ এ সর্বোচ্চ  Shader Model / Pixel Shader 2.0 পযনর্- সার্পোট করে থাকে। আর আপনি Shader Model / Pixel Shader 2.0 দিয়ে সর্বোচ্চ ২০০৫ সাল পযনর্- রিলিজ কৃত গেম সমূহ খেলতে পারবেন। কারণ ২০০৬ থেকে গেম সমুহে Shader Model / Pixel Shader 3.0 এর ব্যবহার শুরু হয়েছে। যার কারণে অনেক পিসিতেই NFS:Carbon, FIFA 09, Hitman Blood Money, THE GODFATHER 2, THE HOUSE OF THE DEAD 4, Delta Force Xtreme 2, Grand Theft Auto IV, WWE RAW VS SMACKDOWN 2010 ইত্যাদি গেমস সমূহ চলেই না।

এজন্য অনেকেই অনেক রকম কনসোল ব্যবহার করেন। Shader Model / Pixel Shader 3.0 এর কনসোল অবশেষে বাহির হয়েছে। যার নাম Switf Shader 3.0, যার সাহায্যে আপনি Shader Model / Pixel Shader 3.0 এর গেম সমূহ আপনার পিসিতে খেলতে পারবেন।

Download Link of “Switfshader 3.0”: (3.6 MB) thepiratebay.sx/torrent/7079614/‎



ফাইলটি ডাউনলোড করার পর, আপনার পিসিতে যে গেমটি/গেমস;সমূহ চলে না তার/তাদের ডাইরেক্টরিতে (যেখানে গেমটি ইনস্টল করেছেন) সেখানে আপনার পিসি যদি ৩২বিট এর হয় তবে x86 ফোল্ডার থেকে d3d9.dll ফাইলটি কপি করুন আর আপনার পিসি যদি ৬৪বিট এর হয় তবে x64ফোল্ডার থেকে d3d9.dll ফাইলটি কপি করুন । এবার গেমটি চালু করুন আর মজা দেখুন।

এরপরও যদি গেমটি না চলে অথবা স্লো চলে তবে নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করুনঃ

গেমের ডাইরেক্টরিতে দেখবেন Swifshader.ini নামের একটি ফাইল আছে, ফাইলটি Notepad এর সাহায্যে ওপেন করুন।

এখানে [Capabilities] অপশনে আপনার পিসিতে Shader Model / Pixel Shader এর যেই ভার্সনটি সাপোর্ট করে সেটি লিখুন। এখন প্রশ্ন হল কিভাবে বুঝবেন যে আপনার পিসিতে শ্যাডার মডেলের কোন ভার্সনটি বর্তমান আছে>>>>>

তাহলে নিচের ডাউনলোড লিংক থেকে GPU-Z সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন 

এরপর জিপ ফাইলটি আনজিপ করে GPU-Z আইকনে ডাবল ক্লিক করে এ্যাপ্লিকেশনটি ওপেন করুন। এখানে দেখুন Graphics Card ডায়ালগ বক্সে Direct X Support অপশনে বর্তমান ডাইরেক্ট এক্স এবং শেডার মডেলের ভার্সনটি দেওয়া আছে।
এখানে DirectX Support: 9.0/ SM2.0 এর অর্থ হল আমার পিসিতে ডাইরেক্স এক্স এর ৯ তম ভার্সন এবং শেডার মডেল এর ২ তম ভার্সন বিদ্যমান।

এখন Swifshader.ini ফাইলের [Capabilities] অপশনে লিখুনঃ

[Capabilities]

PixelShaderVersion=20

VertexShaderVersion=20

TextureMemory=256

Identifier=0

এখানে আপনার পিসিতে শেডার মডেল যদি ১.৫ সাপোর্ট করে তবে লিখুনঃ

[Capabilities]

PixelShaderVersion=15

VertexShaderVersion=15

TextureMemory=256

Identifier=0

এখানে আপনার পিসিতে শেডার মডেল যদি ১ সাপোর্ট করে তবে লিখুনঃ

[Capabilities]

PixelShaderVersion=10

VertexShaderVersion=10

TextureMemory=256

Identifier=0

এখানে TextureMemory অপশনে আপনার গেমটি চালাতে যেটুকু মেমরির দরকার হয় সেটি লিখুন (যা আপনি গেমের সিডিতে কনফিগারেশন এ জানতে পারবেন)। ধরুন আপনি NFS: THE RUN গেমটি খেলতে চান তবে  TextureMemory অপশনে লিখুন ২০৪৮ । কারণ গেমটি চালাতে ২জিবি মেমোরির প্রয়োজন হয়।

[Capabilities]

PixelShaderVersion=20

VertexShaderVersion=20

TextureMemory=2048

Identifier=0

[Caches] অপশনটি পরিবর্তন না করাই ভাল।

[Quality] অপশন এ গেমটির সর্বোচ্চ পারফরমেন্স পাওয়ার জন্য সবগুলো লাইনের = চিহ্নের পর ০ দিয়ে রাখুনঃ

[Quality]

TextureSampleQuality=0

MipmapQuality=0

PerspectiveCorrection=0

TranscendentalPrecision=0

TransparencyAntialiasing=0

[Processor] অপশন এ গেমটির সর্বোচ্চ পারফরমেন্স পাওয়ার জন্য সবগুলো লাইনের = চিহ্নের পর ০ দিয়ে রাখুনঃ

[Processor]

ThreadCount=0

EnableSSE3=0

EnableSSSE3=0

EnableSSE4_1=0

[Optimization] অপশনটি পরিবর্তন না করাই ভাল।

[Testing] অপশন এ Shadow Mapping=3 অপশনে ০ লিখুন যদি গেমে কোন ছায়া না চান। অনেক পিসিতে শুধুমাত্র ছায়ার কারণে অনেক গেমস স্লো চলে।

এরপর ফাইলটি সেভ করে বেরিয়ে আসুন। এরপর গেমটি ওপেন করুন। গেমটির স্পিড অনেকাংশে বেড়ে যাবে।

ধন্যবাদ।।।।।।

Slow কম্পিউটার করে নিন Fast

আসসালামুআলাইকুম ।  আশা করি সবাই আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন ।  ভালো থাকাটাই সব সময়ের প্রত্যাশা ।  অনেকদিন পর এ টিউন এ হাত দিলাম, কথা না বাড়িয়ে শুরু করছি আজকের পর্ব ।  ইতিপূর্বে কম্পিউটার ফাস্ট করার পদ্ধতি এবং ভালো রাখার টিপস নিয়ে অনেক আলোচনা করেছি । আজ আরো কিছু কিঞ্চিত আলোকপাত করার চেষ্ঠা করব । বিভিন্ন কারণে কম্পিউটার স্লো হয়ে থাকে । তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কারণ মাত্রাতিরিক্ত ও অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার ইন্সটল,  অপ্রয়োজনীয় ফাইল তৈরী হওয়া এবং অচেনা কিছু ভাইরাসের সংক্রমণ ।  অনেকেই জানি, আবার কেউ কেউ জানিনা । জানা অজানার মাঝে আমি আরেকটি জানাতে চাই। কম্পিউটার এ বারবার সমস্যা হওয়া, ভাইরাস এর আক্রমনসহ আযাচিত সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে আপনাকে কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে ।  চলুন দেখি
সে নিয়ম কানুন গুলো কি কি হতে পারে
    কম্পিউটারে অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার ইন্সটল করে রাখবেননা
    অতিরিক্ত ফাইল জমতে দিবেন না
    অবশ্যই এন্টিভাইরাস এর লাইসেন্স কপি ব্যবহার করবেন ।
    প্রতিনিয়ত এন্টিভাইরাস আপডেট রাখবেন
    প্রতি সপ্তাহে অন্তত একবার আপনার ব্রাউজারের কুকিসগুলো মুছে ফেলবেন, নয়তো ইন্টারনেট-এ ভালো স্পীড পাবেন না।
    আপনার ইন্টারনেট এ নিয়মিত  স্পীড  পেতে নিচের টিপসটি ফলো করুন...
রান এ গিয়ে লিখুন gpedit.mscতারপর এন্টার দিন...
Computer
Configuration এ গিয়ে Administrative
Template এ যান ।

তারপর Networkএ গিয়ে QoS
Packet Scheduler এ ক্লিক করুন...
এখানে বাম পাশে

Limit Reservable Bandwidth এর প্রোপার্টিজ এ যান ।
Enable সিলেক্ট করে Bandwidth
Limit 0 করে ওকে করুন ।
এরপর কম্পিউটার রিস্টার্ট করলে নেট এ অনেক স্পিড পাবেন ।

  আপনার ব্রাউজারের পুরনো হিস্টোরী  মুছে ফেলুন, বেশীদিন পূর্বের হিস্টোরী না রাখাই ভালো, এতে ব্রাউজার দ্রুত কাজ করবে ।
 আপনার কম্পিউটার মাঝে মাঝে যদি ডিসপ্লে না আসে তবে ধরে নিবেন আপনার সিস্টেম ইউনিট-এ প্রচুর ময়লা জমেছে, র‌্যাম ঠিকমত কাজ করছে না ।  র‌্যাম খুলে আবার লাগান ।  ৩ মাস পরপর আপনার মাদারবোর্ড, পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট ও র‌্যাম পরিষ্কার রাখলে আপনার কম্পিউটার দীর্ঘমেয়াদী হবে ।
 কম্পিউটারের জরুরী ফোল্ডার গুলোকে কমপ্রেস কিংবা রার করে রাখবেন তাহলে ভাইরাস কিংবা অন্য কোন কারণে ফাইল করাপ্ট হলেও রার কিংবা জিপড ফোল্ডার আনজিপ করে প্রয়োজনীয় ফাইল পুনরুদ্ধার করতে পারবেন ।
 টাস্কবারের অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম অফ করে রাখুন, এসব চালূ থাকলে আপনার কম্পিউটার চালু হতে এবং বন্ধ হতে প্রচুর সময় নিবে ।
 কন্ট্রোল প্যানেল এর পাওয়ার অপশন-এ হাইবারনেট অপশনটি চালু করে রাখতে পারেন, এতে করে যেকোন জরুরূ মুহুর্তে সকল প্রোগ্রাম বন্ধ না করেই ৫-১০ সেকেন্ডে কম্পিউটার অফ করতে পারবেন । পরে আবার অন করলে ৫-১০ সেকেন্ডেই পূর্ববর্তী অবস্থা ফিরে পাবেন ।
 আপনার যদি এন্টিভাইরাস এর লাইসেন্স কপি নাও থাকে তবে ১ মাসের ট্রায়াল ব্যবহার করতে পারেন, এতে অন্তত ১ মাস নিশ্চিন্তে থাকতে পারবেন ।  এক্ষেত্রে ক্যাস্পারস্কাই এন্টি ভাইরাস ব্যবহার করতে পারেন।
আপনার কম্পিউটার ভালো থাকা অবস্থায় একটি সিস্টেম রেস্টোর পয়েন্ট তৈরী করে রাখুন,  এতে কম্পিউটার কোন সময় বিপর্যস্ত হলে কিংবা উইন্ডোজ সমস্যা করলে রেস্টোর পয়েন্ট এর মাধ্যমে পূর্বের ভালো অবস্থানে ফিরিয়ে আনতে  পারবেন ।
স্টার্ট মেনু থেকে নিম্নের নির্দেশনা অনুযায়ী সিস্টেম রেস্টোর-এ গিয়ে  রেস্টোর পয়েন্ট সিলেক্ট করতে পারবেন।



 নতুন কোন পেন ড্রাইভ লাগালে সেটি স্ক্যান না করে কাজ করবেন না ।
 আপনার কম্পিউটারের ড্রাইভ কিংবা ফোল্ডারে ডাবল ক্লিক করে ঢুকার চেষ্টা করবেন না, সবসময় এক্সপ্লোর করে ঢুকবেন, এতে অসাবধানতা বশতঃ ভাইরাস তৈরী ও ছড়ানোর হাত থেকে রেহায় পাবেন ।
 সর্বোপরি টেকটিউনস এর বিজ্ঞ ভাইদের পরামর্শ  ফলো করুন ।  আশা করি আপনি আপনার সকল সমস্যার সমাধান পাবেন এবং করণীয় কাজগুলো করতে পারবেন অনেক দ্রুত ও স্বাচ্ছন্দে ।
আর পরবর্তী টিউন-এ আরো টিপস দেয়ার চেষ্টা করব। আমাকে খুঁজে পাবেন সবখানে সবসময় ..

বাড়িয়ে নিন আপনার ব্যাটারির স্থায়ীত্ব Android (কিছু নিয়ম মেনে চলুন) ব্যাটারি নিয়ে আর দুশ্চিন্তা নয় !




স্মার্টফোন হাতে থাকলে, সব সময়ই কিছু না - কিছু করে থাকি ,তা চ্যাটই হোক, ভিডিও কলিং বা মেল চেক করা। ফলে ফোনের ব্যাটারিও তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যায়। কিন্তু এমন কিছু উপায় আছে , যার সাহায্যে ফোনের ব্যাটারি লাইফ বাড়াতে পারবেন। কী ভাবে?
১. যা যা অফ রাখতে হবে : ব্লুটুথ, ওয়াই ফাই - ব্যবহার করার থাকলেই ওয়াই - ফাই অন করবেন। রেঞ্জের বাইরে গিয়েও ওয়াই - ফাই অন থাকলে, ফোন ওয়াই - ফাইর জন্য সিগন্যাল খুঁজতে থাকে , ফলে ব্যাটারি খরচ হয়। প্রয়োজন না - হলে জিপিএস - ও বন্ধ রাখুন। ওয়াই - ফাই অফ করার পদ্ধতি : Settings-Wireless Settings- WiFi- off অ্যানিমেশান: সমস্ত অ্যাপ্লিকেশনের অ্যানিমেশন অফ করে দিন। স্টাইল কমলেও ,ব্যাটারির লাইফ বাড়বে। কী ভাবে অফ করবেন ? Settings-Developer Options- Drawing- এ গিয়ে সমস্ত অ্যানিমেশান অফ করে দিন , না - হলে অ্যানিমেশান স্কেল কম করে দিন।
মোবাইল ডাটা- লো ব্যাটারির জেরে মোবাইল বন্ধ হতে চলেছে এবং চার্জ করাও সম্ভব নয়, এমন পরিস্থিতিতে মোবাইল ডাটা বন্ধ করে দিন। ইন্টারনেট কাজ না - করলেও ফোন চালু থাকবে। লোকেশান সার্ভিসেস - প্রয়োজনের সময়েই লোকেশান সার্ভিস অন করুন। কারণ তা অন থাকলে, ব্যাটারি খরচও হবে বেশি। Settings- Locations Services - এ গিয়ে সমস্ত বক্স থেকে টিক মার্ক সরিয়ে দিন।

২ . যা যা কম করে দিতে হবে : স্ক্রিনের ব্রাইটনেস- সবচেয়ে বেশি ব্যাটারি স্ক্রিনে খরচ হয়। স্ক্রিন যত বড় উজ্জ্বল এবং হাই - রেজোলিউশনের হবে , ব্যাটারি ততই খরচ হবে। আপনার ফোনে স্ক্রিন ব্রাইটনেসের জন্য অটো- মোড থাকলে, তা ব্যবহার করুন। না -হলে ব্রাইটনেসকে ৫০ শতাংশের ধারেকাছে রাখুন। স্ক্রিন টাইমআউট - ফোনের স্ক্রিন টাইম আউট যত কম হবে , ব্যাটারি তত লম্বা চলবে।Settings- Sound & Display - Screen timeout - এ গিয়ে তা কমাতে পারেন। ক্যামেরা এবং ভিডিও- র ব্যবহার- ফোনের ব্যাটারি কম থাকলে ভেবেচিন্তে ক্যামেরা এবং ভিডিও- র ব্যবহার করুন। ফোন বেশি গরম হলে বুঝবেন,ব্যাটারি দ্রুত খরচ হচ্ছে এবং তার বিশ্রাম প্রয়োজন।

৩. যা থেকে দূরত্ব বজায় রাখবেন : ভাইব্রেশান- ভাইব্রেশানে বেশি ব্যাটারি খরচ হয়। তাই একে Disable রাখুন। Settings-Sound and Display - PhoneVibrate - এ গিয়ে ভাইব্রেশান বন্ধ রাখতে পারেন। লাইভ ওয়ালপেপার - লাইভ ওয়ালপেপারের পরিবর্তে ডার্ক কালারের ওয়ালপেপার ব্যবহার করা ভালো।

উইজেটস: সামান্যর তুলনায় বড় আইকনগুলিই উইজেটস। এটি আপনার স্ক্রিনে অনেক জায়গা নেয়। যেমন- আবহাওয়ার বা ফেসবুক বা টুইটারের উইজেটস। এগুলি নিজে থেকেই অপডেট হয়, তাই খুব ব্যাটারি খরচ হয়। ফোনের হোম স্ক্রিনে ভিড় করে অ্যাপ রাখবেন না। কম ব্যবহার করেন এমন অ্যাপ মেনুর ভিতরে রাখুন। দু ' টি অ্যান্টিভাইরাস - ফোনে দু 'টি অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করবেন না। অনেকে মনে করেন , দু 'টি অ্যান্টিভাইরাস ফোনকে বেশি সুস্থ রাখবে। কিন্তু এর ফলে ব্যাটারিও বেশি খরচ হবে।
৪ . যা যা চেক করবেন : ব্যাটারি ইউজ - ফোনের সেটিংসে গিয়ে দেখুন যে , কোনও অ্যাপ্লিকেশান কত ব্যাটারি খরচ করছে। অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ্লিকেশান বেশি ব্যাটারি খরচ
করলে তা আনইনস্টল করে দিন। 2 G বা 3 G মোড- 3 G প্ল্যান না - নিয়েই কি ফোনে তা ব্যবহার করছেন ? 3 G প্ল্যান না -থাকলে Settings - More Settings - Mobile Networks- Network Mode / Preferred network type - এ গিয়ে তা 2 G মোডে নিয়ে আসুন। না - হলে 3 G সিগন্যাল খুঁজতে গিয়ে ফোনের ব্যাটারি খরচ হবে।

৫ . অ্যাপসে বিশেষ নজর দিন : অপ্রয়োজনীয় অ্যাপস ডিসঅ্যাবেল করুন - ইনস্টল করেছেন অথচ ব্যবহার করেছেন এমন অ্যাপ ডিসঅ্যাবেল করে দিন। অ্যান্ড্রয়েড ৪ . ০ এবং তার ওপরের ভার্জনে অ্যাপ ডিসঅ্যাবল করার সুবিধা রয়েছে। Settings- Application Manager - All - এ যান। যে অ্যাপ কখনও ব্যবহার করেন না , তা খুলে Disable করার বোতাম টিপুন। Disable করার অপশান না - দেখলে তার সমস্ত আপডেট আনইনস্টল করুন। এর পর ফের Disable করার চেষ্টা করুন। ঠিক করে অ্যাপ বন্ধ করুন - হোম বোতাম টিপলেই অ্যাপ বন্ধ হয় না। তা শুধুই ব্যাকগ্রাউন্ডে চলে যায় এবং ব্যাটারি খরচ করে। যতক্ষণ না অ্যাপটি থেকে এগজিট করছেন ততক্ষণ ব্যাক বোতাম টিপতে থাকুন। না - হলে এগজিট বোতাম টিপুন। অটো আপডেট নৈব নৈব চ - অ্যান্ড্রয়েডের অ্যাপ প্রায় রোজই আপডেট হয়। এর ফলে ডেটা খরচ তো হয়ই বরং ব্যাটারিও খরচ হয়। অটো আপডেট বন্ধ করার জন্য Menu – Play Store - Settings - Autoupdate apps - এ গিয়ে Do not auto update সেট করুন। বুকমার্কের ব্যবহার- কোনও লক্ষ্য করেছেন, আপনার ফোনে কত সার্ভিস লাগাতার সিঙ্ক হয়? ফেসবুক , টুইটার , জিমেল , অফিস মেল , গুগল প্লে - - এ সব ব্যাটারি খরচ করে। সম্ভব হলে ফেসবুক বা এ সবের জন্য অ্যাপ ডাউনলোড না - করে ব্রাউজারে বুকমার্ক করে ব্যবহার করুন।

পূর্বে প্রকাশিত এখানে

ভালো লাগলে টিউমেন্ট করতে ভুলবেন না, আজ এই পর্যন্ত।

আল্লাহ হাফেজ।


বাড়িয়ে নিন আপনার Laptop/Android ব্যাটারির স্থায়ীত্ব (কিছু নিয়ম মেনে চলুন) ব্যাটারি নিয়ে আর দুশ্চিন্তা নয় !


আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালোই আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।


১. যদি আপনার তাৎক্ষনিক ভাবে ল্যাপটপে আর ইন্টারনেট চালানোর পরিকল্পনা না থাকে তাহলে ল্যাপটপ এর Wireless Card টি বন্ধ করে দিন।

২. যদি আপনার সাউন্ড এর প্রয়োজন না হয় তাহলে ভলিউম কমিয়ে দিন অথবা স্পিকার মুট (Mute) করে রাখুন।

৩. আপনি যদি কোনো আলোকিত স্থানে থাকেন তাহলে আপনার ল্যাপটপ এর LCD এর উজ্জলতা কমিয়ে দিতে পারেন।

৪. ব্লুটুথ তাৎক্ষনিকভাবে ব্যাবহারের ইচ্ছা না থাকলে আপনার ল্যাপটপের ব্লুটুথ ডিভাইসটিকেও ডিজেবল করে দিন।

৫. যে কোনো প্রোগ্রাম বারবার লোড করার চেয়ে প্রোগ্রামটিকে ব্যাকগ্রাউন্ডে সচল রেখে অন্য কাজ করে পুনরায় আগের প্রোগ্রামটিকে প্রয়োজনমতো ব্যবহার করতে পারেন। এতে ল্যাপটপের ম্যামরি ব্যাবহৃত হবে। কারন বার বার কেনো প্রোগ্রাম লোড করলে তা প্রতিবারই সমান পরিমান বিদ্যুৎ ব্যবহার করে, তাই এভাবে কিছুটা এনার্জি সঞ্চয় সম্ভব।

৬. যথাসম্ভব কম গ্রাফিক্স এর সফটওয়্যার ব্যবহার করার চেষ্টা করুন।

৭. সাধারন তাপমাত্রায় বসে কাজ করার চেষ্টা করুন। তাপমাত্রা কমবেশি হলে ল্যাপটপ এর ব্যাটারির ক্ষতি হতে পারে।

৮. উইন্ডোজ এর পাওয়ার ম্যানেজমেন্ট সেটিংস টি ব্যাবহার করুন। এটি উইন্ডোজ এক্সপি এর কন্ট্রোল প্যানেলের “Power Options” এ রয়েছে এবং উইন্ডোজ সেভেন এ Control panel>System and security> power options এ গিয়ে Power saver সেটিংস টি সিলেক্ট করুন।

৯. অতিরিক্ত ডিভাইস গুলো খুলে ফেলুন যেমন: USB Mouse, External drive, Pen Drive ইত্যাদি।

১০. যদি আপনি কিছু সময়ের জন্য ল্যাপটপটি ব্যাবহার না করতে চান তাহলে Standby করার চেয়ে ল্যাপটপটিকে Hibernate বা Shut down করে রাখবেন। কারন Standby করে রাখলে ল্যাপটপের এনার্জি তখনও খরচ হতে থাকে।

১১. ব্যাটারির সংযোগস্হলগুলো ভালো ভাবেপরিষ্কার করবেন। সম্ভব হলে এলকোহল যুক্ত কাপড় দ্বারা পরিষ্কার করবেন। এতে বিদ্যুৎ চলাচল সহজ হবে।

১২. ব্যাটারি চার্জ দেওয়া পর দীর্ঘ সময় ধরে(বেশ কয়েক দিন) ব্যবহার না করলে ব্যাটারির চার্জ এমনিতেই ফুরিয়ে যেতে পারে।

১৩. হার্ডডিস্ক এর ডিফ্র্যাগমেন্টেশন করবেন। কারন হার্ডডিস্ক যত ফ্র্যাগমেন্টেড থাকবে তত বেশি কাজ করবে।

১৪. সিডি বা ডিভিডি ড্রাইভ ব্যবহার করলে অনেক এনার্জি খরচ হয়। কারন এসব ড্রাইভ ঘুরাতে অনেক এনার্জির প্রয়োজন তাই যথাসম্ভব এগুলো ব্যবহার না করাই ভালো।

১৫. অব্যবহৃত পোর্টগুলো বন্ধ করার মাধ্যমে এনার্জি বাঁচানো সম্ভব যেমন VGA, Ethernet, PCMCIA,USB,Wirless ইত্যাদি পোর্টগুলো ডিভাইস ম্যানেজার এর সাহায্যে সহজেই ডিজেবল করে দেওয়া যায়।

১৬. আপনি বিভিন্ন পরিস্থিতির জন্য ল্যাপটপের বিভিন্ন পাওয়ার সেভিং প্রোফাইল তৈরি করে রাখতে পারেন : কফিশপ, অফিস ইত্যাদি।

১৭. ল্যাপটপটিকে আপনার কোলের ওপর ব্যবহার করলে সেক্ষেত্রে কুলিং প্যাড ব্যাবহার করুন।

১৮. যেসব যায়গায় রাখলে ল্যাপটপটি গরম হতে পারে সেসব যায়গায় রাখা পরিহার করুন।

১৯. বাইরে থাকাকালিন গেম খেলা বা ইন্টারনেট ব্যবহার বন্ধ রাখুন। এটি অনেক বিদ্যুৎ ব্যবহার করে।

২০. ইন্টারনেট ব্রাউজার ব্যবহার না করলে বন্ধ করে রাখাই শ্রেয় কারন কাজ না থাকলেও এটি অনেক ইনফরমেশন আদান প্রদান করে এবং এনার্জি ব্যবহার করে।

টিপস:
১। ল্যাপটপের ভেতর ময়লা ঢুকলে বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে তাই ল্যাপটপের টেবিলটি সবসময় পরিষ্কার রাখুন।
২। বাইরে যাওয়ার আগে ল্যাপটপটিকে ফুল চার্জ দিয়ে নিন।
৩। ব্যাটারি লো দেখালে বেশ কিছুক্ষন ল্যাপটপ ব্যবহার বন্ধ রাখুন। চার্জ দিন, পরে ব্যবহার করুন।
৪। কোনো ডিভাইস ব্যবহারের সময় বন্ধ করবেন না।
৫। ব্যাটারি লো হওয়া অবধি ব্যবহার করুন এবং তারপর চার্জ দিন। চার্জ শেষ হলে প্লাগ খুলে ব্যবহার করুন। এতে ব্যাটারি অনেকদিন টিকবে এবং ভালো কাজ করবে।



সাবধানতা:

*কম্পিউটার দীর্ঘ সময় ধরে ব্যবহার হলে তা অতিরিক্ত গরমের ফলে যন্ত্রপাতির আয়ু কমে যেতে পারে।
*ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় কিছু বন্ধ করবেন না। এতে ডাটা হারানোর ভয় থাকে।
*ব্যাটারি চার্জ হওয়ার পরও সবসময় বিদ্যুতের সাথে সংযুক্ত করে ফেলে রাখবেন না। এতে ব্যাটারির ক্ষতি হতে পারে।
*ব্যাটারি পরিষ্কারের সময় সাবধানতার সাথে পরিষ্কার করবেন।

BD Online newspaper web address

Bangla Online News paper
সবাইকে আমার সালাম আসসালামুয়ালাইকুম, আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমরা কমবেশি যারা অনলাইনে ঘুরাঘুরি করি সবাই কেউ না কেউ কোন না কোন পত্রিকা অনলাইনে দেখি।আবার আমরা অনেকে দুই একটা পত্রিকা ছাড়া আরও অনেক পত্রিকার ঠিকানা জানিনা আবার জানলেও সকল পত্রিকার ঠিকানা বুকমার্ক করাটাও বিরক্তিকর। আজ আমি আপনাদের সাথে বাংলাদেশের প্রায় সকল অনলাইন পত্রিকার ঠিকানা শেয়ার করবো ।নিয়ে নিন সকল অনলাইন পত্রিকার ওয়েবসাইট এর ঠিকানা


Banglanews24           http://www.banglanews24.com
Dhakatimes24              http://www.dhakatimes24.com/
Banglamail                      http://www.banglamail.com
Dhaka Post24              Dhaka Post 24
Prime khobor               Bengali Version
Barta Bangla                   BartaBangla
Just newsbd                  Justnewsbd.com
DhakaReport24             DhakaReport24
Dnewsbd                        http://www.dnewsbd.com
Natunbarta                     http://www.natunbarta.com
RTNN                                  Bengali version
Amaderbudhbar             http://www.amaderbudhbar.com
NOTUN KHOBOR            Bengali Version
ShareNews24                       http://www.ShareNews24.com
Businestimes24                  http://www.businesstimes24.com
 www.bbarta24.com             is not available
Ctgtimes                                     http://www.ctgtimes.com
Sheershanews                        http://www.sheershanews.com
Poribarton                                http://www.poriborton.com
20. Yournewsbd                            http://www.yournewsbd.com

প্রথম প্রকাশিত এখানে ।    ঘুরে আসতে পারেন আমার ব্লগ সাইট থেকে   http://sakibl073.blogspot.com/